গুগল পিক্সেল ৭ প্রাইস ইন বাংলাদেশ | Google Pixel 7 Pro Price in Bangladesh

গুগল পিক্সেল ৭এ হলো গুগলের তৈরি একটি জনপ্রিয় স্মার্টফোন। এটি বাজারে এসেছে ১০ মে ২০২৩ সালে এবং মধ্যম দামের মধ্যে প্রিমিয়াম ফিচার নিয়ে এসেছে। ফোনটিতে … বিস্তারিত দেখুন ➨

Motorola edge 40 | Motorola edge 40 Price in Bangladesh

মটোরোলা এজ ৪০ একটি দারুণ ফিচারসমৃদ্ধ স্মার্টফোন হলেও, এ ধরনের ভালো ফোন সাধারণত বড় শহর বা বিভাগীয় অঞ্চলের ব্যবহারকারীদের কাছেই সীমাবদ্ধ। গ্রামের ব্যবহারকারীদের জন্য এই … বিস্তারিত দেখুন ➨

Apple-iPhone-14-Pro-এর-দাম-কত-বাংলাদেশ-মার্কেটে

আইফোন ১৪ প্রো দাম কত বাংলাদেশে | Apple iphone 14 Pro USA

Apple iPhone 14 Pro এখনো অনেক ব্যবহারকারীর কাছে জনপ্রিয় পছন্দ।ফোনটিতে রয়েছে ৬ জিবি র‍্যাম এবং ১২৮ জিবি স্টোরেজ, যা দ্রুত পারফরম্যান্স দেয় এবং পর্যাপ্ত ডেটা … বিস্তারিত দেখুন ➨

Vivo-iQOO-11-এর-দাম-কত-বাংলাদেশ-মার্কেটে

vivo iqoo 11| Vivo iQOO 11 Price in Bangladesh

ভালো মানের স্মার্টফোন সাধারণত বড় শহর বা প্রিমিয়াম মার্কেটেই সীমাবদ্ধ।
গ্রামের বা সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য এমন ফোন পাওয়া সময়সাপেক্ষ,
ব্যয়বহুল এবং অনেক সময় কষ্টসাধ্যও হয়ে ওঠে।
যদিও অনেক ব্র্যান্ড পারফরম্যান্সের প্রতিশ্রুতি দেয়,
তবুও বেশিরভাগ সময় উচ্চ দাম, নিম্নমানের ফিচার,
বা প্রত্যাশিত গতি ও ব্যাটারি ব্যাকআপ না পাওয়ায় ব্যবহারকারীরা হতাশ হন।
কিছু জনপ্রিয় মডেল যেমন Vivo iQOO 11 সত্যিই দারুণ পারফরম্যান্স দেখালেও,
অধিকাংশ ফোনেই সেই ভারসাম্য পাওয়া কঠিন।
ফলে অনেকের জন্য টাকা, সময়, আর আশা সবই শেষ পর্যন্ত বৃথা যায়।

Vivo-iQOO-11-এর-দাম-কত

Vivo iQOO 11 এর দাম কত বাংলাদেশ মার্কেটে

Vivo iQOO 11 এই মোবাইলটি আশা করা যাচ্ছে, বাংলাদেশ মার্কেটে আন অফিসিয়াল ভাবে এর দাম ধরা হয়েছে ৮২,০০০ টাকা মাত্র।

Vivo iQOO 11 Overview

Vivo iQOO 11 ফোনটি আধুনিক ডিজাইন, শক্তিশালী পারফরম্যান্স এবং উন্নত ফিচারের সমন্বয়ে তৈরি, যা হাই-এন্ড ইউজারদের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম। ফোনটির ডিজাইন ও ফিচার এতটাই উন্নত মানের যে এটি এখনো বাজারে প্রযুক্তিপ্রেমীদের কাছে বেশ জনপ্রিয়।

এই ফোনটিতে ব্যবহৃত হয়েছে 6.78 ইঞ্চির বড় LTPO4 AMOLED ডিসপ্লে, যার রেজোলিউশন 1440×3200 পিক্সেল (QHD+) এবং পিক্সেল ডেনসিটি 518ppi। স্ক্রিনটি 144Hz রিফ্রেশ রেট ও প্রযুক্তি সমর্থন করে এবং সর্বোচ্চ 1800 নিটস ব্রাইটনেস প্রদান করতে পারে। ডিসপ্লেটি দ্বারা সুরক্ষিত, যা স্ক্র্যাচ এবং আঘাত থেকে রক্ষা করে। 164.8 x 77 x 8.4 মিমি মাত্রা এবং 205 গ্রাম ওজনের এই ফোনটি হাতে ধরা আরামদায়ক এবং প্রিমিয়াম লুক প্রদান করে।

পারফরম্যান্সের দিক থেকে ফোনটিতে রয়েছে চিপসেট, যা 4nm আর্কিটেকচারে নির্মিত এবং এতে শক্তিশালী কোর (৩.২ গিগাহার্টজ) সহ আট-কোর প্রসেসর ব্যবহৃত হয়েছে। গ্রাফিক্সের জন্য এতে আছে GPU, যা গেমিং ও হাই-এন্ড গ্রাফিক্স ব্যবহারের সময় স্মুথ পারফরম্যান্স দেয়। ফোনটিতে 8GB LPDDR5X RAM এবং 256GB UFS 4.0 স্টোরেজ রয়েছে, যা দ্রুত ডাটা ট্রান্সফার এবং মাল্টিটাস্কিংয়ের ক্ষেত্রে অসাধারণ গতি প্রদান করে।

ক্যামেরার দিক থেকেও ফোনটি বেশ শক্তিশালী। পিছনে রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি সেন্সর (f/1.9), ১৩ মেগাপিক্সেল টেলিফটো লেন্স (২x অপটিক্যাল জুম) এবং ৮ মেগাপিক্সেল আল্ট্রাওয়াইড ক্যামেরা — এই ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ দিয়ে 8K ভিডিও রেকর্ডিং করা যায় এবং সুপারমুন শটের মতো বিশেষ মোডও রয়েছে। সেলফির জন্য সামনে আছে ১৬ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা যা 1080p ভিডিও রেকর্ড করতে সক্ষম।

ব্যাটারি পারফরম্যান্সের দিক থেকেও ফোনটি অত্যন্ত চমকপ্রদ। এতে রয়েছে 5000mAh ব্যাটারি এবং 120W ফ্ল্যাশ চার্জিং সুবিধা, যা মাত্র ২৫ মিনিটে ফোনকে পুরোপুরি চার্জ করতে পারে। কানেক্টিভিটির জন্য এতে রয়েছে 5G, , , NFC, ইনফ্রারেড, এবং USB Type-C সাপোর্ট। নিরাপত্তার জন্য এতে অন-স্ক্রিন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর এবং ফেস আনলক সুবিধাও রয়েছে।

সব মিলিয়ে বলা যায়, Vivo iQOO 11 একটি সম্পূর্ণ ফ্ল্যাগশিপ মানের স্মার্টফোন, যা উচ্চ পারফরম্যান্স, চমৎকার ডিসপ্লে, উন্নত ক্যামেরা এবং দ্রুত চার্জিংয়ের মতো আধুনিক ফিচার নিয়ে এসেছে। প্রায় ৳৮২,০০০ মূল্যে এটি বাংলাদেশের বাজারে একটি শক্তিশালী ও প্রতিযোগিতামূলক অপশন হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

Vivo iQOO 11 এর সম্পূর্ণ স্পেসিফিকেশন

বিভাগ বিবরণ
ব্র্যান্ড ( সিরিজ)
মডেল iQOO 11
ডিভাইস টাইপ স্মার্টফোন
রিলিজ তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২
স্ট্যাটাস বাজারে উপলব্ধ
অপারেটিং সিস্টেম v12
চিপসেট (4nm)
সিপিইউ (CPU) অক্টা-কোর (১x Cortex-X3 @ 3.2 GHz, ৪x Cortex-A715 @ 2.8 GHz, ৩x Cortex-A510 @ 2.0 GHz)
জিপিইউ (GPU)
র‌্যাম (RAM) 8GB LPDDR5X
ইন্টারনাল স্টোরেজ 256GB UFS 4.0
ডিসপ্লে টাইপ LTPO4 AMOLED
ডিসপ্লে সাইজ 6.78 ইঞ্চি (17.22 সেমি)
রেজোলিউশন 1440 x 3200 পিক্সেল (QHD+)
রিফ্রেশ রেট 144Hz
ব্রাইটনেস সর্বোচ্চ 1800 নিটস
স্ক্রিন প্রোটেকশন
ক্যামেরা (পেছন) 50MP (f/1.9) + 13MP টেলিফটো (2x অপটিক্যাল জুম) + 8MP আল্ট্রাওয়াইড
ভিডিও রেকর্ডিং (পেছন) 8K@30fps, 4K@30/60fps, 1080p@30/60/120/240fps
সেলফি ক্যামেরা 16MP (f/2.5)
ভিডিও রেকর্ডিং (সামনে) 1080p@30fps
ব্যাটারি 5000mAh (Li-Ion, নন-রিমুভেবল)
চার্জিং 120W ফ্ল্যাশ চার্জ (২৫ মিনিটে ১০০%)
নেটওয়ার্ক 2G / 3G / 4G / 5G
সিম ডুয়াল সিম (Nano + Nano)
ওয়্যারলেস কানেক্টিভিটি , , NFC, ইনফ্রারেড
USB টাইপ USB Type-C 2.0
অডিও লাউডস্পিকার, USB Type-C অডিও জ্যাক
ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর অন-স্ক্রিন (অপটিক্যাল)
ফেস আনলক রয়েছে
মাত্রা ও ওজন 164.8 x 77 x 8.4 মিমি, 205 গ্রাম
বডি বিল্ড ব্যাক: ফাইবার গ্লাস
রঙ Legend, Alpha, Green
মূল্য (বাংলাদেশ) ৮GB+২৫৬GB – প্রায় ৳৮২,০০০ (অনানুষ্ঠানিক)

ভালো দিক:

এর সাব-ব্র্যান্ড এই ফোনটি মূলত হাই-পারফরম্যান্স ব্যবহারকারীদের কথা মাথায় রেখে তৈরি করেছে। এতে ব্যবহৃত হয়েছে শক্তিশালী প্রসেসর, যা গেমিং, ভিডিও এডিটিং বা ভারী কাজের জন্য খুব দ্রুত এবং মসৃণ পারফরম্যান্স দেয়। 6.78 ইঞ্চির বড় LTPO4 AMOLED ডিসপ্লে, 144Hz রিফ্রেশ রেট ও সাপোর্ট থাকায় স্ক্রিনের রঙ ও ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা চমৎকার হয়। 5000mAh ব্যাটারির সঙ্গে 120W ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তি থাকায় কয়েক মিনিটেই চার্জ হয়ে যায় এবং সারাদিন নির্বিঘ্নে ব্যবহার করা যায়।

পেছনে ৫০ মেগাপিক্সেলের মূল সেন্সরসহ ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ থাকায় ছবি এবং ভিডিওর মান অনেক ভালো আসে, বিশেষ করে দিনের আলোতে। সেলফি ক্যামেরাও পরিষ্কার ও ডিটেইলসযুক্ত ছবি তুলতে সক্ষম। তাছাড়া ফোনটিতে রয়েছে , , NFC, ইনফ্রারেড, অন-স্ক্রিন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, স্টেরিও স্পিকার ইত্যাদি আধুনিক ফিচার, যা ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করে তোলে।

দুর্বল দিক:

এই ফোনটির কিছু সীমাবদ্ধতাও আছে। প্রথমত, এতে কোনো অফিসিয়াল জল বা ধূলোর প্রতিরোধ (IP রেটিং) নেই, তাই পানির স্প্ল্যাশ বা ধুলাবালি থেকে অতিরিক্ত সাবধান থাকতে হবে। দ্বিতীয়ত, ফোনটি অনেক শক্তিশালী হওয়ায় দীর্ঘক্ষণ গেমিং বা ভারী কাজ করলে গরম হয়ে যেতে পারে, যা হাতে অস্বস্তি তৈরি করতে পারে।

এছাড়াও এতে ৩.৫ মিমি অডিও জ্যাক বা মেমোরি কার্ড স্লট নেই, অর্থাৎ তারযুক্ত হেডফোন ব্যবহার করতে চাইলে আলাদা অ্যাডাপ্টার লাগবে এবং স্টোরেজ বাড়ানোর সুযোগ নেই। সফটওয়্যারে কিছু ব্লটওয়্যার (অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ) আগে থেকেই ইনস্টল থাকে, যা অনেক ব্যবহারকারীর পছন্দ নাও হতে পারে। আর ফোনটির সাইজ বড় এবং ওজনও তুলনামূলক বেশি হওয়ায় এক হাতে ব্যবহার করতে একটু কষ্ট হতে পারে।

ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা

ব্যবহার করতে গিয়ে বেশিরভাগ ব্যবহারকারী প্রথমেই এর পারফরম্যান্স নিয়ে মুগ্ধ হন। ফোনটিতে শক্তিশালী প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে, তাই গেম খেলা, বড় অ্যাপ চালানো বা মাল্টিটাস্কিং – সব কিছুই খুব দ্রুত ও স্মুথভাবে করা যায়। স্ক্রিনের রিফ্রেশ রেট ও রেজোলিউশনও অনেক ভালো, ফলে স্ক্রল বা ভিডিও দেখা অনেক মসৃণ মনে হয় এবং রঙও অনেক প্রাণবন্ত দেখা যায়।

ব্যাটারির ব্যাকআপও প্রশংসনীয়। একবার চার্জ দিলে পুরো দিন ব্যবহার করা যায়, আর 120W দ্রুত চার্জিং থাকায় মাত্র কয়েক মিনিটেই ব্যাটারি অনেকটা চার্জ হয়ে যায় — যা ব্যস্ত জীবনে বেশ সুবিধাজনক।

ক্যামেরা দিক থেকেও ফোনটি ভালো পারফর্ম করে। দিনের আলোতে ছবি খুব পরিষ্কার ও বিস্তারিত আসে, রঙও বেশ প্রাকৃতিক লাগে। তবে কম আলোতে বা রাতে ছবি তুললে কিছুটা সফট বা ঝাপসা হয়ে যেতে পারে, বিশেষ করে আল্ট্রাওয়াইড ও টেলিফটো লেন্সে। ভিডিওর স্ট্যাবিলিটিও সব সময় নিখুঁত নয়।

তবে সফটওয়্যার অংশটা অনেকের কাছে একটু বিশৃঙ্খল মনে হতে পারে। ফোনে অনেক অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বা ব্লটওয়্যার আগে থেকেই ইনস্টল থাকে, যা কিছুটা বিরক্তিকর। এছাড়া মাঝে মাঝে ছোটখাটো বিজ্ঞাপন বা নোটিফিকেশন পপ-আপ দেখা যেতে পারে।

আরেকটি বিষয় হলো ফোনটি কিছুটা ভারী এবং বড় সাইজের, ফলে এক হাতে ব্যবহার করতে একটু কষ্ট হতে পারে। দীর্ঘ সময় গেম খেলার সময় ফোন গরমও হতে পারে। আর ওয়্যারলেস চার্জিং বা পানি-ধুলোর সুরক্ষা না থাকাও কিছু ব্যবহারকারীর কাছে সীমাবদ্ধতা হিসেবে ধরা পড়ে।

উপসংহার

ভালো মানের স্মার্টফোন সাধারণত বড় শহর বা প্রিমিয়াম মার্কেটেই সীমাবদ্ধ।
গ্রামের ব্যবহারকারীদের জন্য এমন ফোন কেনা অনেক সময় সময়সাপেক্ষ,
ব্যয়বহুল এবং কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে।

ফোন কিনতে পারলেও অনেক সময় উচ্চ দাম, নিম্নমানের পারফরম্যান্স,
বা প্রয়োজনের তুলনায় জটিল ফিচার ব্যবহারকারীদের বিরক্ত করে তোলে।
Vivo iQOO 11 যদিও পারফরম্যান্স ও গেমিং প্রেমীদের জন্য তৈরি,
তবুও এর কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে যেমন ক্যামেরার দুর্বলতা ও ব্লটওয়্যার।
এছাড়া ফোনটি একটু ভারী হওয়ায় অনেকের কাছে ব্যবহার কিছুটা অসুবিধাজনক মনে হতে পারে।
সবশেষে বলা যায়, হাতে গোনা কিছু ব্যবহারকারীর জন্য এটি হতে পারে স্বপ্নের ফোন,
কিন্তু বেশিরভাগের জন্য দাম, ব্যবহারিক জটিলতা আর সীমাবদ্ধতা
সব মিলিয়ে বিনিয়োগটা অনেক সময় বৃথা মনে হতে পারে।

বিস্তারিত দেখুন ➨

Samsung-Galaxy-S25-FE-এর-দাম-কত-বাংলাদেশ-মার্কেটে

Samsung Galaxy S25 FE এর দাম কত

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২৫ এফই একটি আসন্ন স্মার্টফোন যা ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বাজারে আসার কথা। এটি স্যামসাং-এর জনপ্রিয় ফ্যান এডিশন সিরিজের নতুন মডেল, যেখানে প্রিমিয়াম … বিস্তারিত দেখুন ➨

Oppo-F31এর-দাম-কত-বাংলাদেশ-মার্কেটে

Oppo F31এর দাম কত

Oppo F31 হলো একটি আসন্ন স্মার্টফোন, যা ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ বাজারে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। ফোনটি মাঝারি বাজেটের মধ্যে পাওয়া যাবে এবং দাম আনুমানিক ২৮,০০০ … বিস্তারিত দেখুন ➨

Apple-iPhone-13-এর-দাম-কত-বাংলাদেশ-মার্কেটে

Apple iPhone 13 এর দাম কত

অ্যাপল আইফোন ১৩ হলো অ্যাপলের জনপ্রিয় একটি স্মার্টফোন, যা ২০২১ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর বাজারে আসে। ফোনটিতে রয়েছে শক্তিশালী পারফরম্যান্স, আকর্ষণীয় ডিজাইন এবং উন্নত ক্যামেরা ফিচার। … বিস্তারিত দেখুন ➨

Samsung-Galaxy-S24-FE-এর-দাম-কত-বাংলাদেশ-মার্কেটে

Samsung Galaxy S24 FE এর দাম কত

স্যামসাং সম্প্রতি বাজারে নিয়ে এসেছে Samsung Galaxy S24 FE, যা তাদের জনপ্রিয় ফ্ল্যাগশিপ সিরিজের একটি বিশেষ সংস্করণ। ফোনটি এসেছে চমৎকার ডিজাইন, শক্তিশালী পারফরম্যান্স এবং আধুনিক … বিস্তারিত দেখুন ➨